The smart Trick of ছাদ বাগানে স্ট্রবেরি চাষ That No One is Discussing

তবে চারাগাছ নষ্ট হলেও হতাশ হয়ে না খেতের যত্ন নিতে থাকেন। অবশেষে আড়াই মাসের মাথায় বাগানের ফল আসতে শুরু করে। খেতে ফল এলে ৬৫০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে অনলাইন ও বাজারে বিক্রি করতে থাকেন। বর্তমানে তার খেত থেকে দৈনিক গড়ে ৬০ থেকে ৭০ কেজি স্ট্রবেরি সংগ্রহ করা হচ্ছে, যা রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হচ্ছে। আগামী এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত খেত থেকে ফল তুলতে পারবেন। এতে খরচ বাদ দিয়ে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা লাভ করতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন।

প্রাচীন রোমান সাহিত্যে এর ঔষধি ব্যবহারের প্রসঙ্গে স্ট্রবেরি ফলের উল্লেখ ছিল।ফরাসীরা ১৪শ শতাব্দী থেকে চাষ করার জন্য বন থেকে স্ট্রবেরি তাদের ফসলের বাগানে নিয়ে যাওয়া শুরু করেছিল। ১৩৬৪ থেকে ১৩৮০ অবধি ফ্রান্সের রাজা পঞ্চম চার্লসের এর রাজকীয় বাগানে ১,২০০ স্ট্রবেরি গাছ ছিল। পঞ্চদশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে পশ্চিম ইউরোপীয় সন্ন্যাসীরা তাদের আলোকিত পান্ডুলিপিতে বুনো স্ট্রবেরি ব্যবহার করছিলেন। স্ট্রবেরি ইটালিয়ান, ফ্লেমিশ এবং জার্মান শিল্পে এবং ইংরাজি মিনিয়েচারেও পাওয়া যায়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] পুরো স্ট্রবেরি উদ্ভিদ বিষন্নতার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল।

এদিকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৬৩ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৭৭৮ পয়েন্ট। অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩৮ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে ১ হাজার ২৫৪ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৪৬ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১১ পয়েন্ট।

সাকিব মোল্লা নামে এক যুবক আমার সংবাদকে বলেন, হিমেল ভাই ছোটবেলা থেকে যে কাজই করেন না কেন, তা তিনি মনোযোগ দিয়ে করেন। বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য না থাকলেও তিনি গাছ গুলোর প্রতি যত্নশীল হয়েছেন বলেই সব গাছে প্রচুর পরিমাণে ফল ধরেছে। আমরা প্রায় সময়ই তার বাগানে এসে ফল খাই। বিদেশি ফলগুলো খেতে বেশ ভালোই মজা লাগে।

* কমলা ও মাল্টা-বারি কমলা-১, বারি মাল্টা ১;

শ্রীপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বন্যা বলেন, স্ট্রবেরি পুষ্টি সমৃদ্ধ একটি ফল। উচ্চ ফলনশীল স্ট্রবেরি বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদ করার মাধ্যমে বেকারত্ব এবং পুষ্টি ঘাটতিও পূরণ করা সম্ভব। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত স্ট্রবেরির চারা রোপণ করা যায়। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে গাছে ফুল আসতে শুরু করে। ডিসেম্বরের get more info শেষ ভাগ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ফল আহরণ করা যায়। অল্প বিনিয়োগে বেশি মুনাফা হওয়ায় এটি চাষে কৃষকদের আগ্রহ অনেক বেশি।

আরও পড়ুন: যেভাবে মৌ চাষে অধিক লাভবান হবেন

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন খবরের কাগজকে বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা সব সময় ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়াতে সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন। খুচরা ব্যবসায়ীরা অল্প করে পণ্য আনেন এবং বাড়তি দরে বিক্রি করেন। এখন খুচরা ব্যবসায়ীরাও অতি মুনাফা করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। সরকারের সংস্থাগুলোর উচিত পাইকারি, খুচরা সব জায়গায় সমানভাবে মনিটরিং করা।’ 

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ এফ এম জামাল উদ্দিন মনে করেন, ঢাকা শহরের চেয়ে গাজীপুরের তাপমাত্রা স্থানভেদে প্রায় ২ থেকে ৪ ডিগ্রি কম৷ রাস্তার পাশে বা ছাদের বাগানে বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদের সংখ্যা পর্যাপ্ত পরিমাণে বাড়ানো হলে তাপমাত্রা প্রায় দুই ডিগ্রি কমানো সম্ভব, যা বিশ্বের তাপমাত্রা কমানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অবদান রাখবে৷

কামাল উদ্দিন আহাম্মদ বলছিলেন, ঢাকায় এখন ৬০ ভাগ বাড়ির ছাদে বাগান করা হয়েছে৷ আশার কথা হচ্ছে, রাজধানীর শতভাগ মানুষ এখন ছাদবাগানের বিষয়ে অবহিত৷

৫ থেকে ৬.৫ পিএইচে ভালো উৎপাদিত হয়, তাই চুন সাধারণত প্রয়োগ করা হয় না।[২৩]

স্বত্ব: এগ্রিকেয়ারটোয়েন্টিফোর.কম (২০১৭-২০২০)

সাদা স্ট্রবেরি ফলে ফ্রা এ১ না থাকার কারণে, স্ট্রবেরিতে এলার্জি রয়েছে এমন ব্যক্তিদের জন্য একটি বিকল্প হতে পারে। যেহেতু এতে লাল রঙের অ্যান্থোসায়ানিন সংশ্লেষণ দ্বারা স্বাভাবিকভাবে পাকানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন নেই, তাই এগুলো অন্যান্য প্রজাতির পরিপক্ক বেরির মতো লাল হয় না। এগুলো পাকলে সাদা, ফ্যাকাশে হলুদ বা "সোনালী" থাকে, অপরিণত বেরির মত দেখায়; এছাড়াও এগুলো পাখিদের কাছে কম আকর্ষণীয় হওয়ায় সুবিধা পাওয়া যায়। 'সোফার' নামে একটি কার্যত এলার্জিমুক্ত প্রজাতি পাওয়া যায়।[৬৮][৬৯] চিত্রসংগ্রহ[সম্পাদনা]

খাতুনগঞ্জের আফরা ট্রেডার্সের মালিক মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বলেন, ‘খাতুনগঞ্জে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো। দামও কমতির দিকে রয়েছে। আমরা আশাবাদী পেঁয়াজের দাম আর বাড়বে না।’ 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *